ধাক্কামারা ইউনিয়ন, পঞ্চগড় সদর: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

মুক্ত বিশ্বকোষ উইকিপিডিয়াত্ত উইকিপিডিয়া
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Md. Golam Mukit Khan (য়্যারি | অবদান)
Reverted 2 edits by 43.229.12.136 (talk) (TwinkleGlobal)
ট্যাগ: পূর্বাবস্থায় ফেরত
লাইন ৩৮: লাইন ৩৮:
বাংলাদেশর ১৯৯১ মারির মানুলেহা (লোক গননা) ইলয়া ধাক্কামারা ইউনিয়নর জনসংখ্যা ইলাতাই ১৭,৭৪১ গ।<ref name="census">{{cite web | accessdate = জুলাই ২ | accessyear = মারি ২০০৭ | url = http://www.bbs.gov.bd | title = বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (BBS)}}</ref> অতার মা মুনি ৫১%, বারো জেলা/বেয়াপা ৪৯%। ইউনিয়ন এগত ১৮ বসরর গজে ৮৬৩৫গ মানু আসি। লহঙ করিসিতা ৩০২৪গ বেয়াপা (১৫-৪৪ বসর) আসি।
বাংলাদেশর ১৯৯১ মারির মানুলেহা (লোক গননা) ইলয়া ধাক্কামারা ইউনিয়নর জনসংখ্যা ইলাতাই ১৭,৭৪১ গ।<ref name="census">{{cite web | accessdate = জুলাই ২ | accessyear = মারি ২০০৭ | url = http://www.bbs.gov.bd | title = বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (BBS)}}</ref> অতার মা মুনি ৫১%, বারো জেলা/বেয়াপা ৪৯%। ইউনিয়ন এগত ১৮ বসরর গজে ৮৬৩৫গ মানু আসি। লহঙ করিসিতা ৩০২৪গ বেয়াপা (১৫-৪৪ বসর) আসি।
ধাক্কামারা ইউনিয়নর সাক্ষরতার হারহান ৪৪.৬%। বাংলাদেশর সাক্ষরতার হারহান ৩২.৪%।
ধাক্কামারা ইউনিয়নর সাক্ষরতার হারহান ৪৪.৬%। বাংলাদেশর সাক্ষরতার হারহান ৩২.৪%।
==ইতিহাসহান==

== ইতিহাসহান ==

==== ৮নং ধাক্কামারা ইউনিয়ন পরিষদ কার্যালয় ====
প্রতিষ্ঠা সাল:- ১৯৪৭

অবস্থান:- পঞ্চগড় সদর উপজেলাধীন জেলা শহরের পশ্চিম উপকন্ঠে ৩ কি:মি দুরে করতোয়া নদীর পশ্চিম তীরে মনোরম পরিবেশে অবস্থিত।

আয়তন:- ১৫ বর্গ কি:মি: প্রায়

জনসংখ্যা:- ৩২,১২৫ জন প্রায়

যাতায়াত ব্যবস্থা:- পঞ্চগড় জেলা শহর হতে করতোয়া ব্রীজ পার হয়ে পঞ্চগড় আটোয়ারী রাস্তা হয়ে কেন্দ্রিয় বাস টার্মিনাল হতে ২০০ গজ উত্তরে।

==গাঙ বারো মৌজা==
==গাঙ বারো মৌজা==
ইউনিয়ন এগত গাঙ: ৪৫ হান বারো মৌজা: ৮ হান আসে
ইউনিয়ন এগত গাঙ: ৪৫ হান বারো মৌজা: ৮ হান আসে
==নাংকরা মানু==
==নাংকরা মানু==
==ফায় ফসল==

== ফায় ফসল ==
সর্বশেষ প্রকাশিত দানাদার

* কাউন '''ভেজজগুনঃ''' ব্যবহারঃ ছোট দানা বিশিষ্ট শস্যটি এ দেশে গরীবদের খাদ্য হিসেবে বিবেচিত হয়। <br />'''উপযুক্ত জমি ও মাটিঃ''' প্রায় সব ধরনের মাটিতে কাউনের চাষ করা যায়। তবে পানি দাঁড়ায় না এমন বেলে দোঁআশ মাটিতে এর ফলন ভাল হয়। <br />'''জাত পরিচিতিঃ''' কাউনের স্থানীয় জাত ছাড়া বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কর্তৃক উদ্ভাবিত ‘তিতাস’ �.. Read : 4 বিস্তারিত
* ভুট্টা '''ফসলের নাম: ভুট্টা''' '''পুষ্টি মূল্যঃ''' ধান ও গমের তুলনায় ভুট্টার পুষ্টিমান বেশী। এতে প্রায় ১১% আমিষ জাতীয় উপাদান রয়েছে। আমিষে প্রয়োজনীয় এ্যামিনো এসিড, ট্রিপটোফ্যান ও লাইসিন অধিক পরিমানে আছে। এছাড়া হলদে রংয়ের ভুট্টা দানায় প্রতি ১০০ গ্রামে প্রায় ৯০ মিলিগ্রাম ক্যারোটিন বা ভিটামিন "এ" থাকে। Read : 1 বিস্তারিত
* ধানের রোগ '''ব্যাকটেরিয়াজনিত পাতা পোড়া রোগ''' (Bacterial Blight) '''রোগের জীবাণু- ''Xanthomonas oryzae'' pv. ''oryzae''''' এটি ঝলসানো রোগ নামেও পরিচিত। পাতাপোড়া রোগের ব্যাকটেরিয়া জীবাণু আক্রান- গাছ বা তার পরিত্যক্ত গোড়া, কুটা ও বীজ এবং আগাছার মধ্যেও থাকতে পারে। শিশির, সেচের পানি, বৃষ্টি, বন্যা এবং ঝড়ো হাওয়ার মাধ্যমে এ রোগ ছড়ায়। ব্যাকটেরিয়া কোষগুলো একত্�.. Read : 1 বিস্তারিত
* ধানের পোকামাকড় বাংলাদেশে মোট ফসলী জমির প্রায় ৭৬% জমিতে ধান চাষ করা হয়।এর প্রায় ৭০% জমিতেই আধুনিক জাতের ধান চাষ করা হচ্ছ। বর্তমানে দেশে প্রায় ১০ লক্ষ হেক্টর জমিতে হাইব্রিড জাতের ধান আবাদ করা হচ্ছে। স্থানীয় জাতের তুলনায় এসব জাতে পোকামাকড়ের আক্রমণ বেশি হয়। এসব আধুনিক জাতের ভাল ফলন পাওয়ার জন্য স্থানীয় জাতের তুলনায় বেশি সার ও সেচ দিতে হয়। এজন্য পোকামাকড়ের আক্রমণও বৃদ্ধি পায়�.. Read : 1 বিস্তারিত
* ধানের জাত অধিক ফলন ও লাভের জন্য এলাকা ভিত্তিক চাষ উপযোগী সঠিক জাত নির্বাচন একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। ভাল বংশ ও মা ছাড়া যেমন ভাল সমন্বিত আশা করা যায় না তেমনি ভাল জাতের ভাল বীজ ছাড়া উত্তম ফসল পাওয়া যায় না। নানা জাতের বীজের মধ্যে তাই সঠিক জাতটি.. Read : 365 বিস্তারিত
* গম '''ফসলের নাম: গম''' পুষ্টি মূল্যঃ গম হতে যে আটা হয় তার প্রতি ১০০ গ্রাম আটায় আমিষ ১২.১ গ্রাম, শর্করা ৬৯.৪ গ্রাম, ক্যালসিয়াম ৪৮ মিলিগ্রাম, লৌহ ১১.৫ মিলিগ্রাম, ক্যারোটিন ২৯ মাইক্রোগ্রাম, ভিটামিন বি-১ ০.৪৯ মিলিগ্রাম, ভিটামিন বি-২ ০.২৯ মিলিগ্রাম, আঁশ ১.৯ গ্রাম, খনিজ পদার্থ ২.৭ গ্রাম এবং জলীয় অংশ থাকে ১২.২ গ্রাম। Read : 500 বিস্তারিত সর্বশেষ প্রকাশিত সবজি
** ঝিঙ্গা ঝিঙ্গা বাংলাদেশের একটি জনপ্রিয় গ্রীষ্মকালীন সবজি। এর প্রতি ১০০ গ্রাম ভক্ষণযোগ্য অংশের মধ্যে রয়েছে ০.৫ গ্রাম প্রোটিন, ৩৩.৬ মাইক্রো গ্রাম বিটা-ক্যারোটিন, ৫ মিগ্রা ভিটামিন সি, ১৮ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম এবং ২৭ মিলিগ্রাম ফসফরাস। '''জলবায়ু ও মাটি''' দীর্ঘ সময়ব্যাপী উষ্ণ ও আর্দ্র আবহাওয়া এবং প্রচুর সূর্যালোক থাকে এমন এলাকা ঝিঙ্গা চাষের জন্য উত্তম। সুনিষ্কাশি�.. Read : 1 বিস্তারিত
** মুলা '''মূলা''' '''''Raphanus sativus''''' <br />মূলা একটি পুষ্টিকর সবজি হলেও অনেকেই মূলা খতে পছন্দ করেন না। মূলাতে প্রচুর পরিমাণে ক্যারোটিন তথা ভিটামিন এ, ক্যালসিয়াম ও লৌহ রয়েছে। এ দেশে মূলার আবাদ দিন দিন বাড়ছে। বিশেষ করে অমৌসুমে মূলা আবাদের দিকে চাষিরা ঝুঁকে পড়েছেন। Read : 1 বিস্তারিত
** ঢেঁড়শ ঢেঁড়শ এদেশের একটি জনপ্রিয় সবজি। ঢেঁড়শে প্রচুর পরিমাসে ভিটামিন নি ও সি এবং এছাড়াও পর্যাপ্ত পরিমানে আয়োজিন, ভিটামিন “এ“ ও বিভিন্ন  খনিজ পদার্থ রয়েছে। ঢেঁড়শ নিয়মিত খেলে গলাফোলা রোগ হবার সম্ভাবনা থাকে না এবং এটা হজম শক্তি বৃদ্ধিতেও সহায়তা করে। <br />'''মাটি''' দোআশ ও বেলে দোআশ ঢেঁড়শ চাষের জন্য সবচেয়ে উপযোগী। পানি নিষ্কাশনের সুবিধা  থাকলে এটেল মাট.. Read : 1 বিস্তারিত
** বরবটি '''বরবটি''' '''''Vigna sesquipedalis''''' <br />বরবটি আমিষ সমৃদ্ধ একটি সবজি। প্রায় সারা বছরই এটি ফলানো যায়। তবে খরিপ তথা গ্রীষ্মকালে ভাল হয়। খুব শীতে ভাল হয় না। '''মাটিঃ''' দোআঁশ ও বেলে দোআঁশ মাটি বরবটি চাষের জন্�.. Read : 1 বিস্তারিত
** বাঁধা কপি '''বাঁধা কপি''' '''''Brassica oleracea'' var ''capitata''''' রবি মৌসুমের একটি প্রধান সবজি। দেশের প্রায় সব অঞ্চলেই বাঁধাকপির চাষ হয়। বাঁধাকপি একটি অত্যন্ত পুষ্টিকর সবজি। এদেশে উৎপাদিত বাঁধাকপির প্রায় সব জাতই বিদেশী ও হাইব্রিড। সব জাতের বীজ এদেশে উৎপাদন করা যায়না। তবে এদেশে বীজ উৎপাদন করা যায় বারি উদ্ভাবিত এমন জাতও আছে। Read : 1 বিস্তারিত
** লাউ লাউ প্রায় সব ধরনের মাটিতে জন্মে। তবে প্রধানত দোআঁশ থেকে এটেঁল দোআঁশ মাটি লাউ চাষের জন্য উত্তম। লাউ সাধারণত দিবস নিরপেক্ষ লতানো উদ্ভিদ, ফলে বছরের অধিকাংশ সময় চারা লাগিয়ে ফসল উৎপাদন করা যায়। '''বীজ বপন ও চারা উৎপাদন''' লাউ চায়ের জন্য পলিথিন ব্যাগে চারা তৈরী করাই উত্তম। এতে বীজের খরচ কম পড়ে। পলিথিন ব্যাগে চারা উৎপাদন .. Read : 1 বিস্তারিত
** শিম '''শিম''' শিম একটি প্রোটিন সমৃদ্ধ সবজি। এর বিচিও পুষ্টিকর সবুজ হিসেবে খাওয়া হয়। এটি জমি ছাড়াও রাস্তার ধারে, আইলে, ঘরের চালে, গাছেও ফলানো  যায়। <br />'''মাটিঃ''' দোআশ ও বেলে দোআশ মাটিতে শিম  ভাল ফলন হয়।Read : 1 বিস্তারিত
** করলা করলা বাংলাদেশের অন্যতম প্রধান সবজি। স্বাদে তিক্ত হলেও বাংলাদেশের সকলের নিকট এটি প্রিয় সবজি হিসেবে পরিচিত। ১০০ গ্রাম ভক্ষণ যোগ্য করলায় ১.৫-২.০ ভাগ আমিষ, ২০-২৩ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম, ১.৮-২.০ মিলিগ্রাম লৌহ এবং ৮৮.৯৬ মিলিগ্রাম খাদ্যপ্রাণ সি আছে। উষ্ণ ও আর্দ্র আবহাওয়ায় করলা ভাল জন্মে। অতিরিক্ত বৃষ্টিপাতে পরাগায়ন বিঘ্নিত হতে পারে। সব রকম মাটিত�.. Read : 1 বিস্তারিত
** বেগুন <br />'''মাটি''' হালকা বেলে থেকে ভারী এটেল মাটি অর্থাৎ প্রায় সব ধরনের মাটিতেই বেগুনের চাষ করা হয়। হালকা বেলে মাটি আগাম জাতের বেগুন চাষের জন্য উপযোগী। এই ধরণের মাটিতে বেগুন চাষ করতে হলে প্রচুর পরিমাণ জৈবসারসহ অন্যান্য সার ঘন ঘন প্রয়োগ করতে হবে। এটেঁল দো-আঁশ ও পলি দো-আঁশ মাটি বেগুন চাষের জন্য উপযোগী এবং এই মাটিতে বেগুনের ফলন বেশী হয়.. Read : 1 বিস্তারিত
** মিষ্টি কুমড়া '''ভূমিকা''' মিষ্টি কুমড়া বর্ষজীবী লতানো উদ্ভিদ। মিষ্টি কুমড়ার শিকড় যথেষ্ট বিস্তৃত। কচি মিষ্টি কুমড়া সবজি হিসেবে এবং পাকা ফল দীর্ঘদিন রেখে সবজি হিসেবে ব্যবহার করা যায়। পরিপক্ক ফল শুষ্ক ঘরে সাধারণ তাপমাত্রায় প্রায় ৪-৬ মাস সংরক্ষণ করা যায়। মিষ্টি কুমড়া ডায়াবেটিস রোগ নিয়ন্ত্রনে কাজ করে <br />'''মাটির বৈশিষ্ট''' চরাঞ্চলের পলি মাটিতে মিষ্টি কুমড়া ভালো ফলন হয়�.. Read : 1 বিস্তারিত
** পটল পটল একটি প্রধান গ্রীষ্মকালীন সবজি। বাংলাদেশের সবজায়গাতেই পটলের চাষ হয় না। বৃহত্তর রংপুর, রাজশাহী, বগুড়া, পাবনা, কুষ্টিয়া ও যশোর জেলায় ব্যাপকভাবে পটলের চাষ করা হয়। বর্তমানে ফরিদপুর ও খুলনা জেলায় পটল জন্মে। গ্রীষ্ম ও বর্ষাকালে যখন সবজির অভাব দেখা দেয় তখন পটল একটি অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ সবজি হিসেবে কাজ করে। জাতভেদে পটোলের ফলন প্রতি হেক্টরে চার টন থেকে ১৫ টন পাওয়া যায়। এ.. Read : 1 বিস্তারিত
** শসা '''ভূমিকা''' শসা বাংলাদেশের প্রধান ও জনপ্রিয় সবজি সমূহের মধ্যে অন্যতম। শসা প্রধানত সালাত ও সবজি হিসেবে খাওয়া হয়। শসার প্রতি ১০০ গ্রাম ভক্ষণযোগ্য অংশে ৯৬% জলীয় অংশ, ০.৬ গ্রাম আমিষ, ২.৬ গ্রাম শ্বেতসার, ১৮ মিঃ গ্রাম ক্যালসিয়াম, ০.২ মিঃ গ্রাম লৌহ, ক্যারোটিন ৪০ মাইক্রোগ্রাম, খাদ্যপ্রাণ সি ১০ মিঃ গ্রাম রয়েছে।   .. Read : 1 বিস্তারিত
** লালশাক '''লালশাক''' Amaranthus gangeticus লালশাক সবার কাছেই প্রিয় একটি পুষ্টিকর শাক। এটা দেখতে যেমন সুন্দর তেমন খেতেও সুস্বাদু। সারা বছরই এ শাক পাওয়া যায়। <br />'''মাটি''' বেলে দোঁ-আশ থেকে এঁটেল দোঁ-আশ মাটি এবং যেখানে পানি জমে না এমন জমিই চাষের জন্য সবচেয়ে উপযোগী। <br />'''জাত''' আলতা পেটি ২০, রক্ত লাল, বারি লালশাক ১, ললিতা, রক্তরাঙ্গা, পিংকি কুইন, রক্তজবা ও স্থানীয় জাত। .. Read : 1 বিস্তারিত
** কাঁকরোল বাংলাদেশে কাঁকরোল একটি জনপ্রিয় সবজি। এটি গ্রীষ্মকালে চাষ করা হয়। এদের স্ত্রী পুরুষ ফুল আলাদা গাছে জন্মে। কাঁকরোল গাছ কন্দমূল উৎপন্ন করে যায় সাহায্যে মূলত বংশবিস্তার করে। কাঁকরোল বাজারে উচ্চমূল্যে বিক্রি হয়। কাঁচাফল তরকারী, ভাজি বা সিদ্ধ করে ভর্তা হিসেবে খাওয়া যায়। কাঁকরোল প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম, লৌহ ক্যারোটিন আছে। '''চাষ পদ্ধতি  '''   Read : 1 বিস্তারিত
** টমেটো '''টমেটো''' '''''Lycopersicon esculentum''''' সারা বিশ্বে আলুর পরই টমেটো উৎপন্ন হয়। অধিকাংশ দেশেই টমেটো অন্যতম প্রধান সবজি। টমেটো কাঁচা, পাকা এবং রান্না করে খাওয়া হয়। প্রতি মৌসুমে বিপুল পরিমাণ টমেটো সস, কেচাপ, চাটনি, জুস, পেষ্টRead : 1 বিস্তারিত
** গাজর ভিটামিন এ সমৃদ্ধ পুষ্টিকর সবজি। তাছাড়া এতে ক্যালসিয়াম, লৌহ, ফসফরাস, শ্বেতসার এবং অন্যান্য ভিটামিন যথেষ্ট পরিমাণে রয়েছে। তরকারী ও সালাদ হিসেবে গাজর খাওয়া যায়। গাজরের হালুয়া অনেকের প্রিয় খাবার। দেশে গাজরের কোন অনুমোদিত জাত নেই। বিদেশ থেকে বিভিন্ন জাতের গাজরের বীজ আমদানি করে চাষ করা হয়। যেমন-রয়েল ক্রস, কোরেল ক্রস, কিনকো সানটিনে রয়েল ও স্কারলেট নান্টেস। Read : 1 বিস্তারিত
** ক্যাপসিকাম '''ভূমিকা:''' ক্যাপসিকাম বা মিষ্টি মরিচ সারা বিশ্বেই একটি জনপ্রিয় সবজি। বাংলাদেশেও এর জনপ্রিয়তা দিন দিন বাড়ছে। মিষ্টি মরিচের আকার ও আকৃতি বিভিন্ন রকমের হয়ে থাকে। তবে সাধারণত ফল গোলাকার ও ত্বক পুরু হয়। মিষ্টি মরিচ আমাদের দেশীয় প্রচলিত সবজি না হলেও ইদানিং এর চাষ প্রসারিত হচ্ছে। বিশেষ করে বড় বড় শহরের আশেপাশে সীমিত পরিসরে কৃষক ভাইয়েরা এর.. Read : 1 বিস্তারিত
** ফুলকপি ফুলকপি শীতের এক প্রধান জনপ্রিয় সবজি হল ফুলকপি। তরকারি বা কারি ও স্যুপ তৈরি করে, বড়া ভেজে ফুলকপি খাওয়া হয়। তবে শীতের সবজি হলেও ফুলকপি এখন গ্রীষ্মকালেও উৎপাদিত হচ্ছে। <br />'''পুষ্টি মূল্য ও ব্যবহার''' ফুলকপিতে যথেষ�.. Read : 2 বিস্তারিত
** চিচিঙ্গা চিচিঙ্গা বাংলাদেশের সকলের নিকট প্রিয় অন্যতম প্রধান গ্রীষ্মকালীন সবজি। এর অনেক ঔষধী গুণ আছে। চিচিঙ্গার ১০০ ভাগ ভক্ষণযোগ্য অংশে ৯৫ ভাগ পানি, ৩.২-৩.৭ গ্রাম শর্করা, ০.৪-০.৭ গ্রাম আমিষ, ৩৫-৪০ মিঃগ্রাঃ ক্যালসিয়াম, ০.৫-০.৭ মিঃগ্রাঃ লৌহ এবং ৫-৮ মিঃগ্রাঃ খাদ্যপ্রাণ সি আছে। '''জলবায়ু ও মাটি''' উষ্ণ ও আর্দ্�.. Read : 1 বিস্তারিত

==সাকেই আসে ইকরা==
==সাকেই আসে ইকরা==
==তথ্যসূত্র==
==তথ্যসূত্র==

রিভিসনহান ১৩:৩৫, ৪ অক্টোবর ২০২০ পেয়া

ধাক্কামারা ইউনিয়ন, পঞ্চগড় সদর উপজিলা
মাপাহান
পঞ্চগড় সদর উপজিলার ইউনিয়নগি
পঞ্চগড় সদর উপজিলার ইউনিয়নগি

পঞ্চগড় সদর উপজিলার মা ধাক্কামারা ইউনিয়নগ
উপজিলা পঞ্চগড় সদর উপজিলা
জিলা পঞ্চগড় জিলা
বিভাগ রাজশাহী বিভাগ
প্রতিনিধি
চেয়ারম্যানগ Md. Amanullah Buch
পরিসংখ্যান
গাঙ ৪৫ হান
মৌজা ৮ হান
লয়াগ
 - পুল্লাপ
 

৭১৯২ একর (১৭ বর্গ কিমি)
ঘর ৩৩৬৫ গ
জনসংখ্যা
 - পুল্লাপ
 -বেয়াপা
 -মুনি

১৭,৭৪১ গ (মারি ১৯৯১)
৮৬৪৭ গ
৮৬৩৫ গ
শিক্ষারহার ৪৪.৬ %
সরকারী পৌ ধাক্কামারা ইউনিয়নর সরকারী তথ্য

ধাক্কামারা ইউনিয়ন (ইংরেজি:Dhakkamara), এগ পঞ্চগড় সদর উপজিলার পঞ্চগড় জিলার বারো রাজশাহী বিভাগর ইউনিয়ন আগ।

ভৌগলিক উপাত্ত

আয়তনহান: ৭১৯২ একর (১৭বর্গ কিলোমিটার)। ইউনিয়ন এগত ৩৩৬৫ গ ঘরর ইউনিট আসে।

চৌদ্দাহান

মুঙেদে: --- ইউনিয়ন।

পিছেদে: --- ইউনিয়ন।

খায়েদে: --- ইউনিয়ন।

ঔয়াঙেদে: --- ইউনিয়ন।

জনসংখ্যার উপাত্ত

বাংলাদেশর ১৯৯১ মারির মানুলেহা (লোক গননা) ইলয়া ধাক্কামারা ইউনিয়নর জনসংখ্যা ইলাতাই ১৭,৭৪১ গ।[১] অতার মা মুনি ৫১%, বারো জেলা/বেয়াপা ৪৯%। ইউনিয়ন এগত ১৮ বসরর গজে ৮৬৩৫গ মানু আসি। লহঙ করিসিতা ৩০২৪গ বেয়াপা (১৫-৪৪ বসর) আসি। ধাক্কামারা ইউনিয়নর সাক্ষরতার হারহান ৪৪.৬%। বাংলাদেশর সাক্ষরতার হারহান ৩২.৪%।

ইতিহাসহান

গাঙ বারো মৌজা

ইউনিয়ন এগত গাঙ: ৪৫ হান বারো মৌজা: ৮ হান আসে

নাংকরা মানু

ফায় ফসল

সাকেই আসে ইকরা

তথ্যসূত্র

  1. বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (BBS). পাসিলাঙতা জুলাই ২, মারি ২০০৭.


  বাংলাদেশর স্থানীয় সরকারর প্রশাসনর ইউনিয়নয়র বারে লইনাসে নিবন্ধ আহান, লইকরানিত পাঙকরিক।