বৌদ্ধ লিচেত
বৌদ্ধ ধর্ম বা ধর্ম (পালি ঠারে ধম্ম) গৌতম বুদ্ধরেলো প্রচারিত লিচেত বারো দর্শন আহান। লামসাম খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ শতাব্দিত গৌতম বুদ্ধ গিরকর জরম অসিল। বুদ্ধ দৌ অনার পিসে ভারতীয় উপমহাদেশ সহ এশিয়ার বিভিন্ন লয়াত বৌদ্ধ ধর্ম এহান সিতারাসিল। এবাকা বৌদ্ধ লিচেত এহান দুহান মতবাদলো খেয়সে। ডাঙর অংশউহান অইলতা হীনযান বা থেরবাদ (সংস্কৃত: স্থবিরবাদ)। থাংনার উহান মহাযান নাঙে পরিচিত। ভর্যযান বা তান্ত্রিক মতবাদ উহান মহাযানর অংশ আহান।
বাংলাদেশ, ভারত, শ্রীলংকা, মায়ানমার, চীন, জাপান, থাইল্যান্ড, ভিয়েতনাম, ও কোরিয়াসহ পূর্ব ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার আবকচা দেশে বৌদ্ধ লিচতর অনুসারী আসি।
ব্যুৎপত্তি
[পতিক]আক্ষরিক অর্থে "বুদ্ধ" বলতে একজন জ্ঞানপ্রাপ্ত, উদ্বোধিত, জ্ঞানী, জাগরিত মানুষকে বোঝায়। উপাসনার মাধ্যমে উদ্ভাসিত আধ্যাত্মিক উপলব্ধি এবং পরম জ্ঞানকে বোধি বলা হয় (যে অশ্বত্থ গাছের নিচে তপস্যা করতে করতে বুদ্ধদেব বুদ্ধত্ব লাভ করেছিলেন তার নাম এখন বোধি বৃক্ষ)। সেই অর্থে যে কোনও মানুষই বোধিপ্রাপ্ত, উদ্বোধিত এবং জাগরিত হতে পারে। সিদ্ধার্থ গৌতম এইকালের এমনই একজন "বুদ্ধ"। বুদ্ধত্ব লাভের পূর্ববর্তী (জাতকে উল্লেখিত) জীবন সমূহকে বলা হয় বোধিসত্ত্ব। বোধিসত্ত্ব জন্মের সর্বশেষ জন্ম হল বুদ্ধত্ব লাভের জন্য জন্ম। ত্রিপিটকে, বোধিসত্ত্ব হিসেবে ৫৪৭ (মতান্তরে ৫৫০) বার বিভিন্ন কূলে (বংশে) জন্ম নেবার ইতিহাস উল্লেখ আছে যদিও সুমেধ তাপস হতে শুরু করে সিদ্ধার্থ পর্যন্ত অসংখ্যবার তিনি বোধিসত্ত্ব হিসেবে জন্ম নিয়েছেন ।[১] তিনি তার আগের জন্মগুলোতে প্রচুর পুণ্যের কাজ বা পারমী সঞ্চয় করেছিলেন বিধায় সর্বশেষ সিদ্ধার্থ জন্মে বুদ্ধ হবার জন্য জন্ম গ্রহণ করেন। বুদ্ধত্ব লাভের ফলে তিনি এই দুঃখময় সংসারে আর জন্ম নেবেন না, এটাই ছিলো তার শেষ জন্ম। পরবর্তী মৈত্রেয় বুদ্ধ জন্ম না নেওয়া পর্যন্ত পৃথিবীতে তার শাসন চলবে।
বৌদ্ধ লিচেতর মূলনীতি
[পতিক]চারিহান আর্যসত্য
[পতিক]অষ্টবিধ উপায়
[পতিক]ত্রিশরণ মন্ত্র
[পতিক]দুঃখ
[পতিক]- ↑ tr. Robert Chalmers ed. E. B. Cowell [1895, “The Jataka”; Volume 1-6].